একটা দলে পিওর টাচলাইন উইংগার থাকাটা দলের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ!


একটা দলে একজন টাচলাইন উইংগার থাকাটা ব্লেসিং বলা চলে। বর্তমান রিয়াল মাদ্রিদ কিংবা বার্সেলোনার দিকে দেখেন। উভয় টিমের অন্যতম বড় দুই তারকা, ভিনিশিয়াস জুনিয়র ও লামিন ইয়ামালের উইং ধরেই সাজানো হয় বেশিরভাগ আক্রমণ। যে কারণে দলের অন্য প্লেয়ারদের জন্য স্পেস ক্রিয়েট হয়ে যায় বেশি। 

আমাদের বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ টিমে দুইজনই টাচলাইন উইংগার। যদিও মুর্শেদ আলীর আগামী দুই ম্যাচে অতিরিক্ত বল হোল্ড করে রাখার প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সেই সাথে লং রেঞ্জ এফোর্ডগুলো আরও সচেতনতার সাথে নিতে হবে। মোট কথা ইন্ডিভিজুয়াল ব্রিলিয়ান্সটা যেন টিমের কাজে আসে সেভাবে পারফর্ম করতে হবে। 

অন্যদিকে একজন টাচলাইন উইংগার টিমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্পট থেকে সেট পিস উইন করাতে পারে, সতীর্থদের জন্য স্পেস ক্রিয়েট করতে পারে। এমনকি অপনেন্ট ডিফেন্ডারদের নিজের দিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে এনে তাদের কার্ডও কন্সিড করাতে পারে। এসব ক'টি ঘটনাই এখন পর্যন্ত আরহাম করে দেখাতে পেরেছে। প্রথম ম্যাচে কম্বোডিয়ার ১০ জন হয়ে যাওয়ার ক্রেডিটটা অবশ্যই আরহাম পাবে। কিন্তু দলের ব্যর্থতায় সেই ১০ জনের প্রতিপক্ষের বিপক্ষেই আমাদের হেরে যেতে হয়। ২য় ম্যাচে আরহামকে করা ফাউল থেকেই সেটপিস পায় বাংলাদেশ। 

আশা করব, আরহাম ইসলাম এবং মুর্শেদ আলীকে নিয়ে আলাদাভাবে কাজ করবেন কোচ সাইফুল বারি টিটু। শেষ দুই ম্যাচে জয় ছাড়া আপাতত রাস্তা খোলা নেই আমাদের। 

চলো বাংলাদেশ 🇧🇩❤️

#AFCU17 #Qualifiers #SaveBangladeshFootball
Previous Post Next Post

Advert1

Advert2

نموذج الاتصال